আল জামি'আতুল আরাবিয়া দারুল হিদায়াহ-পোরশা

শেয়ার করুন !!

প্রকল্প ও বাজেট

প্রকল্পের নামঃ দারুল মুতালা’আ
বাজেটঃ ১,৫০,০০,০০০/- (এক কোটি পঞ্চাশ লক্ষ টাকা)
প্রকল্পের অবস্থাঃ চলমান রয়েছে।
প্রকল্পের উদ্দেশ্যঃ  জামি’আর ছাত্র-শিক্ষক সহ জনসাধারণের সকলের জন্য উন্মুক্ত পাঠশালা

দারুল মুতালা'আ-চলমান প্রকল্প
দারুল মুতালা'আ-চলমান প্রকল্প

যে কোন প্রয়োজনে কল করুন

মোঃ জাকারিয়া সাহেব
সহকারী শিক্ষক – উন্নয়ন বিভাগ
মোবাইল নংঃ ০১৭৭৬-৮৪০০৮৪

মুফতি. মোস্তাফিজুর রহমান সাহেব
শিক্ষা সচিব – দারুল হিদায়াহ
মোবাইল নংঃ ০১৭১৪-১১৪৬৯৩

সদস্য আহ্বান

জামি’আ-এর সকল উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ‘দাতা সদস্য’ সংগ্রহ করা হচ্ছে। মাদরাসার প্রকল্পের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ‘দারুল মুতালা’আ’ (পাঠাগার)। পাঠাগারের নির্ধারিত ব্যায় ধরা ইয়েছে  ১,৫০,০০,০০০ (এক কোটি পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা যা শুধুমাত্র পাঠাগার নির্মাণ প্রকল্পে ব্যায় হবে ইন-শা-আল্লাহ। উল্লেখ্য, এটি একটি সাদকায়ে জারিয়াহ প্রকল্প, যার সাওয়াব মৃত্যুর পরও আমলনামায় যুক্ত হতে থাকবে ইন শা আল্লাহ।

জামি’আ-এর নীতি ও আদর্শের সঙ্গে একমত এরকম যে কেউ ‘দাতা সদস্য ‘ হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

ডোনেশন বা দান
২ ভাবে প্রদান করতে পারেন । (২) দাতা সদস্য নিবন্ধনের মাধ্যমে এবং (১) এককালীন অর্থ প্রদানের মাধ্যমে ।

(১) দাতা সদস্য নিবন্ধন কীঃ
দাতা সদস্য নিবন্ধন হল, একটি নির্দিষ্ট সময়ে অর্থ প্রদান করা। যেমনঃ আপনি প্রতিমাসে একবার অর্থ প্রাদান করতে চাচ্ছেন । তা হতে পারে প্রতিমাসে একবার , ৩ মাসে একবার, ৬ মাসে একবার অথবা বছরে একবার অর্থ প্রদানের মাধ্যমে দাতা সদস্য নিবন্ধন করা। 

(২) এককালীন অর্থ প্রদান কীঃ
এর অর্থ হল আপনি যখন খুশি তখন আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী কিছু অর্থ জামিয়ায় দান করা। যেমন মনে করুন আপনার এখন ইচ্ছে হলো ১০০ টাকা মাদরাসায় দান করতে চাচ্ছেন, তাহলে আপনি মাদ্রাসায় অ্যাকাউন্টে তা প্রদান করতে পারেন। 

দাতা সদস্য কেনো হবেন:
ইসলামে দাতা সদস্য হওয়ার অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হলো:

১) আল্লাহর সন্তুষ্টি: দান করার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা সম্ভব।
২) জান্নাত লাভ: দানশীল ব্যক্তিদের জন্য জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
৩) পাপের মাফ: দান করার মাধ্যমে পাপের মাফ লাভ করা সম্ভব।
৪) আল্লাহর রহমত: দানশীল ব্যক্তিদের উপর আল্লাহর রহমত বর্ষিত হয়।
৫) সমাজের উন্নয়ন: দান করার মাধ্যমে সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখা সম্ভব।

ইসলামে ‘দাতা’ – এর সংজ্ঞা:
ইসলামে ‘দাতা’ বলতে বোঝায় সেই ব্যক্তি যিনি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য নিজের সম্পদের কিছু অংশ দান করেন। দান শুধুমাত্র অর্থের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং সময়, জ্ঞান, শারীরিক শ্রম, এমনকি একটি হাসিও দান হিসেবে গণ্য হতে পারে।

কুরআনে বলা হয়েছে:
“তোমরা যা কিছু দান করো, তা আল্লাহ্‌র জন্য। আর তোমাদের যা কিছু সৎকর্ম আছে, তা তোমাদের জন্যই।” (সূরা বাকারা: 272)

হাদিসে রাসূল (সাঃ) বলেছেন:
“তোমরা দান করো, কারণ দান সম্পদকে বৃদ্ধি করে।” (তিরমিযী)
“যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র জন্য দান করে, আল্লাহ্‌ তার প্রতিদান সাতশ গুণ বৃদ্ধি করে দেন।” (বুখারী ও মুসলিম)


শেয়ার করুন !!
Scroll to Top